মানুষের অগ্রগতির সবচেয়ে বড় নিয়ামক শক্তি হল তার শিক্ষা। আর এই শিক্ষা যদি হয় কর্মমূখী তাহলে তো কথাই নেই। শিক্ষা প্রসারের উদ্দেশ্যে তথা আমাদের দেশে তথ্য ও প্রযুক্তি এবং স্বাস্থ্য সেবার বিকাশের পাশা পাশি বাস্তমূখী শিক্ষার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার বেসরকারী প্রতিষ্ঠান অনুমোদনের যে বাস্তব ও যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহন করেছে তারই আলোকে সাইক গ্রুপের অধীনে বগুড়া শিক্ষানগরীতে ডালিয়া নার্সিং কলেজ প্রতিষ্ঠিত করেছি।
ডালিয়া নার্সিং কলেজ তার যাত্রার সুচনালগ্ন থেকেই বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত সবকটি আসনেই ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি সহ নির্ধারিত কারিকুলাম অনুসরণ করে আসছে। ডিপ্লোমা ইন নার্সিং এ বিভিন্ন প্রযুক্তিতে কর্মমূখী শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে একজন ছাত/ছাত্রী যেন পেশাগত জীবনে পুঙ্খানু পুঙ্খরূপে তার অর্জিত জ্ঞান হাতে কলমে প্রয়োগ করতে পারে সেই জন্য কলেজ কর্তৃপক্ষ কোর্স চলাকালীন সময়েই ব্যবহারিক ক্লাসের উপর সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে থাকে।
বিদেশে কর্মসংস্থানের ব্যাপারে ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা ইন নার্স ও মেডিকেল টেকনোলজিস্টগণ সর্বাধিক গুরুত্ব পেয়ে থাকে। আমরা যদি অদক্ষ নার্স ও মেডিকেল টেকনোলজিস্ট এর পরিবর্তে দক্ষ নার্স ও মেডিকেল টেকনোলজিস্ট বিদেশে পাঠাতে পারি তাহলে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে দেশকে প্রযুক্তিগত ও অর্থনৈতিক ভাবে সমৃদ্ধশালী করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারব এবং দেশকে উন্নত বিশ্বের কাতারে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।
সোহেলি ইয়াছমিন
ব্যবস্থাপনা পরিচালক
সাইক গ্রুপ